বাংলাদেশী শিক্ষার্থী হিসেবে আপনি কেন এডুকেশনাল কন্সাল্ট্যান্সি ফার্ম এর সাহায্য নেবেন?

১. পারসনালাইজড কাউন্সিলিং: প্রতিটি শিক্ষার্থীর নিজস্ব মত পছন্দ রয়েছে এবং এডুকেশনাল কন্সাল্ট্যান্টরা  এটা বুঝে ইন্সটিটিউট সিলেক্ট করে দেন। তারা ছাত্র ছাত্রীদের প্রোফাইল বিবেচনা করে বিদেশে পড়তে যাওয়ার পুরো যাত্রাপথে ব্যক্তিগত সহযোগিতা প্রদান করেন। তাদের এই পারসনালাইজড কাউন্সিলিং পদ্ধতি ভর্তি প্রক্রিয়ার প্রতিটি ধাপে সহায়তা নিশ্চিত করে।

২. অ্যাফিলিয়েশন উইথ গ্লোবাল ইনস্টিটিউশন: আমাদের এডুকেশনাল কন্সাল্ট্যান্টদের বিশ্বব্যাপী খ্যাতিপ্রাপ্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সাথে অ্যাফিলিয়েশন আছে, যার মধ্যে রয়েছে কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া এবং যুক্তরাজ্যের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এই নেটওয়ার্কটি উচ্চশিক্ষায় আগ্রহী বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন ধরণের সহায়তা প্রদান করে।

৩. অ্যাপ্লিকেশন ও এডমিশন সহায়তা: স্কলার্স জোন অ্যাপ্লিকেশন ও এডমিশন প্রসেসে সার্বিক সহায়তা প্রদান করে। উপযুক্ত আবেদনপত্র তৈরি করা থেকে শুরু করে ভিসা প্রসেস পর্যন্ত আমাদের এডুকেশনাল কন্সাল্ট্যান্টরা বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য এই প্রক্রিয়াটিকে সহজতর করার চেষ্টা করে।

৪. অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা: অভিজ্ঞ পরামর্শদাতাদের কাছ থেকে নির্দেশনা গ্রহণ করলে আপনার ভিসা হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায় ।  বছরের পর বছর অভিজ্ঞতা থাকার কারনে বিদেশে পড়ালেখার পরিকল্পনা করা বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য আমাদের অভিজ্ঞ কনসাল্টেন্টদের পরামর্শ খুবই সহায়ক হয়।

৫. সাফল্যের ধারাবাহিক গল্প: বিদেশের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে ভর্তি হওয়ার ক্ষেত্রে  এবং স্কলারশিপ  লাভে শিক্ষার্থীদের সহায়তা ও সফলতা লাভ করার মাধ্যমে আমাদের সাফল্য ও সফলতার গল্পগুলো দিনে দিনে বেড়েই চলছে।   

 এই সাফল্যের গল্পগুলিই বিদেশে পড়তে যেতে চাওয়া ভবিষ্যৎ বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের অনুপ্রাণিত করে।

বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য আমাদের সেবাগুলো যেভাবে কাজ করে!

১. শিক্ষার্থীর প্রোফাইল বুঝে কাউন্সিলিং: কাউন্সেলিং এর সময়  স্কলার্স জোনের কনসাল্টেন্টরা শিক্ষার্থীদের দক্ষতা ,সামর্থ্য, দুর্বলতা এবং পছন্দও সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করেন। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে শিক্ষার্থীর জন্য যেটি সবচেয়ে উপযুক্ত সেটাই  নিতে সহায়তা করেন।

 

২. বিশ্ববিদ্যালয় ও কোর্স নির্বাচন: বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের আর্থিক সীমাবদ্ধতার কথা মাথায় রেখে, স্কলার্স জোনের পরামর্শদাতারা তাদের আকাঙ্ক্ষা ও আর্থিক সামর্থ্যের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয় এবং কোর্স নির্বাচনে সহায়তা করে।

 

৩. স্কলারশিপ ও গ্র্যান্টস: স্কলার্স জোনের কনসাল্টেন্টরা শিক্ষার্থীদের জন্য স্কলারশিপ ও গ্র্যান্টস খুঁজে বের করার চেষ্টা করতে থাকেন,  যা বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের অনেকটা আর্থিক চাপ কমায়।

 

৪. অ্যাপ্লিকেশন প্রসেস সহায়তা: নির্ভুল ও উপযুক্ত কাগজপত্র প্রস্তুতকরণ এবং সকল প্রকার অ্যাপ্লিকেশন করার ক্ষেত্রে স্কলার্স জোন সহায়তা করে। তাছাড়া কোনো ধরনের সমস্যা হলে, দক্ষতার সাথে শিক্ষার্থীদের ভর্তি প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করার চেষ্টা করতে থাকে।

 

৫. ভিসা প্রক্রিয়া সহায়তা: আবেদনপত্র পূরণ থেকে শুরু করে আর্থিক বিবরণীর সকল কাগজপত্র প্রস্তুত করা পর্যন্ত – ভিসা প্রক্রিয়ার সবকিছু দক্ষতার সাথে সম্পন্ন করা হয়।

 

৬. ভিসার পর যাত্রা ও যাত্রা-পূর্ব সহায়তাঃ শিক্ষার্থীরা তাদের নির্বাচিত গন্তব্যে যাওয়ার আগে, তাদের ইমিগ্রেশন এর যাবতীয় ডকুমেন্ট এবং নির্ধারিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এনরোল করার ডকুমেন্ট স্কলার্স জোন থেকেই গুছিয়ে দেওয়া হয়। প্রয়জনে কমিউনিটি সাপোর্ট হিসেবে সেখানে অধ্যয়নরত সহপাঠীদের সাথে আগে থেকেই যোগাযোগ করিয়ে দেওয়া হয়।  এছাড়াও মাইগ্রেশন, ভ্রমণ এবং PR  বিষয়ে গাইডলাইনও প্রদান করা হয়।

sz-whatsappWhatsApp Now!
1

Book a Free Consultation​ Now!